, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


আইপিএলে যেখানে মুস্তাফিজের ধারেকাছেও নেই কেউ 

  • আপলোড সময় : ১০-০৪-২০২৪ ১০:১৫:২৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০৪-২০২৪ ১০:১৫:২৪ পূর্বাহ্ন
আইপিএলে যেখানে মুস্তাফিজের ধারেকাছেও নেই কেউ 
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) চলমান আসরে বল হাতে অপ্রতিরোধ্য মুস্তাফিজুর রহমান। এবারের আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে ৪ ম্যাচ খেলে ৯ উইকেট শিকার করেছেন বাংলাদেশি এই পেসার। সবশেষ সোমবার (৮ এপ্রিল) কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করে ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট শিকার করেন টাইগার পেসার।

ওই দুই উইকেট পাওয়ার মধ্যে দিয়ে মুস্তাফিজ আবারও পুনরুদ্ধার করেছেন পার্পল ক্যাপ। প্রতি ম্যাচেই রান আটকানোর পাশাপাশি দলকে গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু এনে দিচ্ছেন ফিজ। বিশেষ করে ডেথ ওভারে বল হাতে আলাদা করে জাত চেনাচ্ছেন এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে মুস্তাফিজ ইমপ্যাক্ট রাখছেন প্রতিটি ম্যাচেই।  কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ডেথ ওভারে দুই ওভার বোলিং করেন টাইগার এই পেসার। ১৮তম ওভারে আন্দ্রে রাসেলকে বেশ ভোগান্তিতে ফেলার পর ইনিংসের শেষ ওভারে মাত্র এক রান দিয়ে দুই উইকেট শিকার করেন তিনি। 

চলতি আইপিএলে এখন পর্যন্ত মুস্তাফিজের চেয়ে ডেথ ওভারে বেশি ডট বল করতে পারেনি আর কোনো বোলার। সবমিলিয়ে মুস্তাফিজ ২৩টি ডট বল করেছেন। তার ধারেকাছেও নেই কেউ। তালিকার দুইয়ে রয়েছেন আফগানিস্তানের পেসার নাভিন উল হক, তিনি করেছেন ১৪ ডট বল। তিনে থাকা মোহিত শর্মা, তুষার দেশপান্ডে ও মোহাম্মদ সিরাজ করেছেন ১২টি করে ডট বল।

আইপিএলের এবারের আসরে ডেথ ওভারে (১৬ - ২০) ত্রাস ছড়াচ্ছেন দ্য ফিজ। শেষের চার ওভারে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বাংলাদেশের এই পেসার। পেয়েছেন চার উইকেট। সমান উইকেট পেয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার জেরাল্ড কোয়েটজি ও মোহিত শর্মা। তবে এদের দুজনের তুলনায় ইকোনমিতে অনেকটাই এগিয়ে ফিজ। 
 
আসরে কমপক্ষে ৫ ওভার করেছেন এমন বোলারদের মধ্যে ইকোনমি রেটে মুস্তাফিজ দ্বিতীয়। শেষের চার ওভারে বল করেছেন মোটে ৮ ইকোনমিতে। তারচেয়ে ভাল ইকোনমি কেবল আভেশ খানের। ৭.৩৩ ইকোনমিতে বল করেছেন আভেশ। সবমিলিয়ে ডেথ ওভারে ফিজ এবারের আসরে ৪৮ বল করে রান দিয়েছেন মোটে ৬৪। পেয়েছেন ৪ উইকেট। ইকোনমি রেট ৮ আর প্রতি ১৬ রানের বিনিময়ে পেয়েছেন একটি করে উইকেট। 
সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া

সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া